বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করে বলেন, ভূমি বেদখল নিয়ে সৃষ্ট ১৭ এপ্রিলের প্রকৃত ঘটনা আড়াল করতে কায়েমী স্বার্থবাদী চক্র তিন সেটলার শ্রমিকের মৃতু্যকে পুঁজি করে উগ্র সামপ্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়াচ্ছে।
বিবৃতিতে ইউপিডিএফ নেতা জনসংহতি সমিতির সন্তু গ্রুপ-এর অপপ্রচারণা গোয়েবলসকেও হার মানায় মন্তব্য করে আরও বলেন, জনগণের পক্ষ ত্যাগ করে সন্তু লারমা এখন পুরোপুরি ক্ষমতাসীন চক্রের ক্রীড়নক হয়ে পড়েছে৷ ন্যায্য অধিকার আদায়ের আন্দোলনে জনগণের পাশে কোন শক্তি যাতে থাকতে না পারে সে ল্যে তিনি সরকারের কাছে ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের আবদার জানাচ্ছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) কর্তৃক ১৮ এপ্রিল প্রদত্ত বিবৃতির সাথে গলা মিলিয়ে তিনি ইউপিডিএফ-এর কর্মীদের বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে 'গুলি ছোঁড়ার' কাল্পনিক অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। কিন্তু নিরপরাধ লোকদের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও হামলাকারী দুর্বত্তদের ব্যাপারে সন্তু লারমা সুস্পষ্ট কোন বক্তব্য দেন নি।
প্রদীপন খীসা সন্তু লারমাকে সরকার ও সেনাবাহিনীর দালালী ছেড়ে দিয়ে খুন ও সংঘাতের রাজনীতি পরিহার করে জনগণের কাতারে এসে আন্দোলনে সামিল হওয়ার আহ্বান জানান।