সিএইচটি নিউজ বাংলা, ৯
মে ২০১৩, বৃহস্পতিবার
অভিযোগে তারা বলেন, কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত এ, এস, আই মোতাহের ও এ,টি,এস,আই খারুল যৌথ ভাবে কাপ্তাই এলাকাধীন মিনি ট্রাক, মিনিক্যাপ এবং অটেরিক্সা থেকে জোর পূর্বক চাঁদা আদায় এমনি অত্র এলাকা হতে বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচারের সাথে জড়িত হয়ে সমাজের অবনতি ও আইন শৃঙ্খলা অবনতি ঘটাচ্ছে। এক পর্যায়ে স্থানীয় এলাকাবাসী প্রতিাবদ করলে তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার মামলার হুমকি প্রদর্শন করে। তারা এর প্রতিকার চেয়ে মন্ত্রীর বরাবরে আবেদন করে।
স্থানীয় লোকজন মৌখিক অভিযোগে আরো বলেন, রাতে পুলিশ প্রহরায় কাপ্তাই উপজেলার রেশমবাগান, ওয়াগ্গ্যা, কুকিমারা, বটতলী, নোয়াপাড় হতে মদ পাচার করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এছাড়া বারেঘানিয়া বন বিভাগের মিতিঙ্গাছড়ি বন কর্মকর্তাদের যোগ সাজসে রাতের আধারে সেগুন কাঠের বড় বড় চালান পাচার করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এ ব্যাপারে কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, যে অভিযোগ করেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন, পুলিশ বিভাগ নিরলস ভাবে কাজ করছে। সিএনজি ও ট্রাক থেকে চাঁদা আদায়ের বিষয়টি সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি বলেন, পুলিশ গাড়ী কেন চেকিং করবে তার জন্য ট্রাফিক সার্জেন রয়েছে সেই বিষয়টি ভালো বলতে পারবে। তিনি বলেন, মদ পাচার করার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান চালিয়ে মাদক প্রাচার ও কাঠ পাচারকারীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।
রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি : কাপ্তাই থানা
পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যাপক কাঠ পাচার, মাদকদ্রব্য পাচার ও চাঁদাবাজীর অভিযোগ উঠেছে। স¤প্রতি বড়ইছড়ি উপজেলার বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী ও সিএনজি চালক সাধারণ জনগন
এর প্রতিকার চেয়ে পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বরাবরে আবেদন করেছেন। আবেদনে তারা কাপ্তাই
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সহ অভিযুক্ত সকল পুলিশ কর্মকর্তার অপসারণ দাবী করে।
অভিযোগে তারা বলেন, কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত এ, এস, আই মোতাহের ও এ,টি,এস,আই খারুল যৌথ ভাবে কাপ্তাই এলাকাধীন মিনি ট্রাক, মিনিক্যাপ এবং অটেরিক্সা থেকে জোর পূর্বক চাঁদা আদায় এমনি অত্র এলাকা হতে বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচারের সাথে জড়িত হয়ে সমাজের অবনতি ও আইন শৃঙ্খলা অবনতি ঘটাচ্ছে। এক পর্যায়ে স্থানীয় এলাকাবাসী প্রতিাবদ করলে তাদেরকে বিভিন্ন প্রকার মামলার হুমকি প্রদর্শন করে। তারা এর প্রতিকার চেয়ে মন্ত্রীর বরাবরে আবেদন করে।
স্থানীয় লোকজন মৌখিক অভিযোগে আরো বলেন, রাতে পুলিশ প্রহরায় কাপ্তাই উপজেলার রেশমবাগান, ওয়াগ্গ্যা, কুকিমারা, বটতলী, নোয়াপাড় হতে মদ পাচার করে বড় অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এছাড়া বারেঘানিয়া বন বিভাগের মিতিঙ্গাছড়ি বন কর্মকর্তাদের যোগ সাজসে রাতের আধারে সেগুন কাঠের বড় বড় চালান পাচার করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এ ব্যাপারে কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, যে অভিযোগ করেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন, পুলিশ বিভাগ নিরলস ভাবে কাজ করছে। সিএনজি ও ট্রাক থেকে চাঁদা আদায়ের বিষয়টি সম্পুর্ণ ভিত্তিহীন। তিনি বলেন, পুলিশ গাড়ী কেন চেকিং করবে তার জন্য ট্রাফিক সার্জেন রয়েছে সেই বিষয়টি ভালো বলতে পারবে। তিনি বলেন, মদ পাচার করার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। আমরা প্রতিনিয়ত অভিযান চালিয়ে মাদক প্রাচার ও কাঠ পাচারকারীদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি।