সিএইচটি নিউজ বাংলা, ১০ মে ২০১৩, শুক্রবার
রাঙামাটি প্রতিনিধি : চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছরই এসএসসি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ অর্জন রাঙ্গামাটি জেলার। ২০১৩ সালে রাঙ্গামাটি জেলায় এস .এস.সি পরীক্ষায় পাশের শতকরা হার ৮২.২৩ ভাগ যা গত বছর ছিল শতকরা ৬৮.১২ ভাগ। ২০১২ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্তির সংখ্যা ছিল ৬০ জনে যা চলতি বছর এসে দাঁড়িয়েছে ১১৪ জনে। জেলার সকল বিদ্যালয়গুলোকে পিছনে ফেলে এবছর জেলার সব চাইতে ভাল ফলাফল করেছে রাঙ্গামাটির সেনা বাহিনী কর্তর্ক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেকার্স পাবলিক স্কুল। অপর দিকে কাপ্তাই উপজেলায় নৌ বাহিনী পরিচালিত কাপ্তাই নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় । পাশের হারের দিক দিয়ে শতভাগ সফলতার পাশাপাশি লেকার্স পাবলিক স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন এবং কাপ্তাই নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন। এস এস সি পরীক্ষায় নানিয়ারচর উপজেলার বেতছড়ি জেনারেল উচ্চ বিদ্যালয় এবং কাউখালী উপজেলার পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এর পাশের হার শতকরা শতভাগ।
রাঙ্গামাটি জেলা শিক্ষা অফিস ষুত্রে জানা গেছে ২০১৩ বছরের এস.এস.সি পরীক্ষায় জেলার মোট ৭৬ টি বিদ্যালয় হতে ৫৯১৮ জন পরিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে কৃতকার্য হয় ৪৮৫১ জন। পাশের শতকরা হার ৮২.২৩ ভাগ। কৃতকার্য পরিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ অর্জন করে ১১৪ জন। জিপিএ -৫ প্রাপ্তির দিক দিয়ে জেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে লেকার্স পাবলিক স্কুল। এই বিদ্যালয়ের ২৩ জন পরিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। কাপ্তাই কর্ণফুলী পেপার মিলস উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৬ জন ,কাপ্তাই নৌ বাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৫ জন, রাঙ্গামাটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৪ জন, রাঙ্গামাটি সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১১ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছে।
রাঙ্গামাটি জেলা সদরের অন্যান্য বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে মুজাদ্দেদ-ই-আলফেসানী একাডেমী হতে ২ জন, শহীদ আব্দুল আলী একাডেমী হতে ১ জন, মোনঘর আবসিক বিদ্যালয় হতে ১ জন, রাণী দয়াময়ী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন পরিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। অন্যান্যা উপজেলার বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে কাপ্তাই উপজেলার নারানগিরি সরকারী উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৮ জন, কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৫ জন, শহীদ শামসুদ্দীন বালিকা উচ্চ বিদ্যারয় হতে ১ জন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, বাঘাইছড়ি উপজেললার কাচালং মডেল উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৩ জন, কাচালং বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, নানিয়ারচর উপজেলার নানিয়ারচর উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, লংগদু উপজেলার রাবেতা মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩ জন, জুড়াছড়ি উপজেলার ভূবনজয় সরকারী উচ্চ বিদ্যারয় হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। কাউখারী উপজেলার পোয়াপাড়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন, বেতবুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন এবং সৃজনী ট্রাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
জেলার ৭৬ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে রাঙ্গামাটির লেকার্স পাবলিক স্কুল, কাপ্তাই উপজেলার নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয়, কাউখালী উপজেলঅর পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এবং নানিয়ারচর উপজেলার বেতছড়ি জেনারেল ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয় এর শতকরা শতভাগ পরিক্ষার্থী উত্তীর্ন হয়েছে। গতবছর শতভাগ পাশের হারের বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৩ টি। গতবছর শতকরা ১০০ ভাগ পাশ করা বাঘাইছড়ি উপজেলার আমতলী ইসলামিক সেন্টার উচ্চ বিদ্যালয়ের এবছর পাশের হার শতকরা ৯৭.১৪ ভাগ। অপরদিকে এবছর শতভাগ সফল বেতছড়ি ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০১২ সালের পাশের হার ছিল শতকরা ৩২.৮৬ ভাগ। অপর দিকে পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০১২ সালে পাশের শতকরা হার ছিল শতকরা মাত্র ১৬.৬৭ ভাগ।
উপজেলা ভিত্তিক ২০১৩ সালের এস.এস.সি পরীক্ষার ফলাপল বিশ্লেষনে দেখা যায় শতকরা পাশের হারের দিক দিয়ে নানিয়ারচর উপজেলা শীর্ষে রয়েছে। এই উপজেলা শতকরা পাশের হার ৯৬.১৯ ভাগ। পাশের হারের দিক দিয়ে শতকরা ৯২.১৮ ভাগ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে জুড়াছড়ি উপজেলা এবং শতকরা ৮৮.৫২ ভাগ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা। ফাশের শতকরা হারের দিক দিয়ে নীচের তিনটি অবস্থানে রয়েছে রাজস্থলী উপজেলা (৫৬.৪৫%), বিলাইছড়ি উপজেলা (৫৬.৫৪%) লংগদু উপজেলা (৮০.৪৩%)।
রাঙামাটি প্রতিনিধি : চট্রগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছরই এসএসসি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ অর্জন রাঙ্গামাটি জেলার। ২০১৩ সালে রাঙ্গামাটি জেলায় এস .এস.সি পরীক্ষায় পাশের শতকরা হার ৮২.২৩ ভাগ যা গত বছর ছিল শতকরা ৬৮.১২ ভাগ। ২০১২ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্তির সংখ্যা ছিল ৬০ জনে যা চলতি বছর এসে দাঁড়িয়েছে ১১৪ জনে। জেলার সকল বিদ্যালয়গুলোকে পিছনে ফেলে এবছর জেলার সব চাইতে ভাল ফলাফল করেছে রাঙ্গামাটির সেনা বাহিনী কর্তর্ক পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লেকার্স পাবলিক স্কুল। অপর দিকে কাপ্তাই উপজেলায় নৌ বাহিনী পরিচালিত কাপ্তাই নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় । পাশের হারের দিক দিয়ে শতভাগ সফলতার পাশাপাশি লেকার্স পাবলিক স্কুল থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৩ জন এবং কাপ্তাই নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ জন। এস এস সি পরীক্ষায় নানিয়ারচর উপজেলার বেতছড়ি জেনারেল উচ্চ বিদ্যালয় এবং কাউখালী উপজেলার পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এর পাশের হার শতকরা শতভাগ।
রাঙ্গামাটি জেলা শিক্ষা অফিস ষুত্রে জানা গেছে ২০১৩ বছরের এস.এস.সি পরীক্ষায় জেলার মোট ৭৬ টি বিদ্যালয় হতে ৫৯১৮ জন পরিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে কৃতকার্য হয় ৪৮৫১ জন। পাশের শতকরা হার ৮২.২৩ ভাগ। কৃতকার্য পরিক্ষার্থীদের মধ্যে জিপিএ-৫ অর্জন করে ১১৪ জন। জিপিএ -৫ প্রাপ্তির দিক দিয়ে জেলায় প্রথম স্থানে রয়েছে লেকার্স পাবলিক স্কুল। এই বিদ্যালয়ের ২৩ জন পরিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। কাপ্তাই কর্ণফুলী পেপার মিলস উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৬ জন ,কাপ্তাই নৌ বাহিনী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৫ জন, রাঙ্গামাটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৪ জন, রাঙ্গামাটি সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১১ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ অর্জন করেছে।
রাঙ্গামাটি জেলা সদরের অন্যান্য বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে মুজাদ্দেদ-ই-আলফেসানী একাডেমী হতে ২ জন, শহীদ আব্দুল আলী একাডেমী হতে ১ জন, মোনঘর আবসিক বিদ্যালয় হতে ১ জন, রাণী দয়াময়ী উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন পরিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে। অন্যান্যা উপজেলার বিদ্যালয় গুলোর মধ্যে কাপ্তাই উপজেলার নারানগিরি সরকারী উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৮ জন, কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৫ জন, শহীদ শামসুদ্দীন বালিকা উচ্চ বিদ্যারয় হতে ১ জন, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, বাঘাইছড়ি উপজেললার কাচালং মডেল উচ্চ বিদ্যারয় হতে ৩ জন, কাচালং বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, নানিয়ারচর উপজেলার নানিয়ারচর উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১জন, লংগদু উপজেলার রাবেতা মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ৩ জন, জুড়াছড়ি উপজেলার ভূবনজয় সরকারী উচ্চ বিদ্যারয় হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। কাউখারী উপজেলার পোয়াপাড়া মডেল উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন, বেতবুনিয়া উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন এবং সৃজনী ট্রাস্ট উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
জেলার ৭৬ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে রাঙ্গামাটির লেকার্স পাবলিক স্কুল, কাপ্তাই উপজেলার নৌবাহিনী উচ্চ বিদ্যালয়, কাউখালী উপজেলঅর পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয় এবং নানিয়ারচর উপজেলার বেতছড়ি জেনারেল ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয় এর শতকরা শতভাগ পরিক্ষার্থী উত্তীর্ন হয়েছে। গতবছর শতভাগ পাশের হারের বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল ৩ টি। গতবছর শতকরা ১০০ ভাগ পাশ করা বাঘাইছড়ি উপজেলার আমতলী ইসলামিক সেন্টার উচ্চ বিদ্যালয়ের এবছর পাশের হার শতকরা ৯৭.১৪ ভাগ। অপরদিকে এবছর শতভাগ সফল বেতছড়ি ওসমানী উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০১২ সালের পাশের হার ছিল শতকরা ৩২.৮৬ ভাগ। অপর দিকে পানছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০১২ সালে পাশের শতকরা হার ছিল শতকরা মাত্র ১৬.৬৭ ভাগ।
উপজেলা ভিত্তিক ২০১৩ সালের এস.এস.সি পরীক্ষার ফলাপল বিশ্লেষনে দেখা যায় শতকরা পাশের হারের দিক দিয়ে নানিয়ারচর উপজেলা শীর্ষে রয়েছে। এই উপজেলা শতকরা পাশের হার ৯৬.১৯ ভাগ। পাশের হারের দিক দিয়ে শতকরা ৯২.১৮ ভাগ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে জুড়াছড়ি উপজেলা এবং শতকরা ৮৮.৫২ ভাগ নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাঘাইছড়ি উপজেলা। ফাশের শতকরা হারের দিক দিয়ে নীচের তিনটি অবস্থানে রয়েছে রাজস্থলী উপজেলা (৫৬.৪৫%), বিলাইছড়ি উপজেলা (৫৬.৫৪%) লংগদু উপজেলা (৮০.৪৩%)।