সিএইচটি নিউজ বাংলা,
২ জুন ২০১৩, রবিবার
রাঙামাটি: বহিরাগত বাঙালিদের ডাকা হরতালকে কেন্দ্র করে রাঙামাটি শহরেও সকাল থেকে উত্তেজনা
বিরাজ করছে। আজ ২ জুন রবিবার সকালের দিকে হরতালকারী বহিরাগত বাঙালিরা শহরের অভ্যন্তরে মিছিল সমাবেশ
করে। মিছিল করার সময় বনরূপা ও কোর্ট বিল্ডিং এলাকায় পাহাড়িদের মালিকানাধীন শেভরণ ও
প্রোলিংক নামক দু’টি ক্নিনিকের উপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে ভাংচুরের চেষ্টা চালানো হয়।
মিছিল শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মরকলিপি প্রদান করে হরতালকারীরা। স্মরকলিপি প্রদান শেষে মিছিল নিয়ে আঞ্চলিক পরিষদ ও রাজবাড়ী এলাকার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা নিউমার্কেটের সামনে ব্যারিকেড দিয়ে বাঁধা প্রদান করে। সামনে অগ্রসর হতে না পেরে তাঁরা আবার পৌরসভা চত্বরের দিকে ফিরে যায়।
সর্বশেষ খবরে জানা যাচ্ছে, লংগদু, বরকল ও কাউকালীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে শতশত বহিরাগত বাঙালি বিভিন্ন যানবাহনে করে রাংগামাটিতে শহরে ঢুকা শুরু করেছে এবং সবাই পৌরসভা চত্বরে জড়ো হচ্ছে। বিকালের দিকে সমাবেশ করার এবং সমাবেশ শেষে মিছিল করার কথা জানানো হচ্ছে। তবে রাস্তায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিগত ২০১২ সালের ২২ সেপ্টেম্বরে তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাংগামাটিতে ব্যাপক জাতিগত আক্রমণের শিকার হয় পাহাড়িরা। এসময় পাহাড়িদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে নির্বিচারে হামলা চালায় বহিরাগত বাঙালিরা। এ ঘটনায় ডা: শুশোভন দেওয়ানসহ নির্বাসিত জনপ্রতিধি ও বহু পথচারী আহত হন। তাই আজকের হরতাল আহ্বানকারী বহিরাগত বাঙালিদের উগ্র জাতিবিদ্বেষি স্লোগান ও মারমূখি আচরণকে জাতিগত সহিংসতার উস্কানি বলে মনে করছেন অনেকে।
মিছিল শেষে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মরকলিপি প্রদান করে হরতালকারীরা। স্মরকলিপি প্রদান শেষে মিছিল নিয়ে আঞ্চলিক পরিষদ ও রাজবাড়ী এলাকার দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা নিউমার্কেটের সামনে ব্যারিকেড দিয়ে বাঁধা প্রদান করে। সামনে অগ্রসর হতে না পেরে তাঁরা আবার পৌরসভা চত্বরের দিকে ফিরে যায়।
সর্বশেষ খবরে জানা যাচ্ছে, লংগদু, বরকল ও কাউকালীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে শতশত বহিরাগত বাঙালি বিভিন্ন যানবাহনে করে রাংগামাটিতে শহরে ঢুকা শুরু করেছে এবং সবাই পৌরসভা চত্বরে জড়ো হচ্ছে। বিকালের দিকে সমাবেশ করার এবং সমাবেশ শেষে মিছিল করার কথা জানানো হচ্ছে। তবে রাস্তায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, বিগত ২০১২ সালের ২২ সেপ্টেম্বরে তুচ্ছ একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাংগামাটিতে ব্যাপক জাতিগত আক্রমণের শিকার হয় পাহাড়িরা। এসময় পাহাড়িদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে নির্বিচারে হামলা চালায় বহিরাগত বাঙালিরা। এ ঘটনায় ডা: শুশোভন দেওয়ানসহ নির্বাসিত জনপ্রতিধি ও বহু পথচারী আহত হন। তাই আজকের হরতাল আহ্বানকারী বহিরাগত বাঙালিদের উগ্র জাতিবিদ্বেষি স্লোগান ও মারমূখি আচরণকে জাতিগত সহিংসতার উস্কানি বলে মনে করছেন অনেকে।