সিএইচটি নিউজ বাংলা, ১৭ মে ২০১৩, শুক্রবার
এ ভাঙ্গন রোধে এলাকাবাসী মানববন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে ষ্মারকলিপি প্রদানসহ নানা কর্মসূচী পালন করে আসলেও কোন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছেনা।
খাগড়াছড়ি পৌর শহরের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত খরস্রোত চেঙ্গী নদীর ভাঙ্গনে প্রতি বছর গঞ্জপাড়া গ্রামের শত শত একর ফসলের জমি ও বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। গত সপ্তাহের বৃষ্টিতে নদীর তীরে বসবাসকারী রুইফি মারাম ও সেনাদিবি মারমার ঘর ভেংগে যায়। বর্তমানে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ব্রীজ ও স্কুলসহ শতাধিক বসত বাড়ী। সদর উপজেলার গোলাবাড়ী মৌজার গঞ্জপাড়া গ্রামটি প্রায় গত ৩০ বছর ধরে ভাঙ্গছে। ইতিমধ্যে চেঙ্গী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পড়ে এই গ্রামের প্রায় ৪শতাধিক পরিবারের বসত বাড়ী ও এক হাজার কানি ফসলের জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, চেঞ্জী নদীর তীরবর্তীতে গঞ্জপাড়া গ্রামের প্রায় ৪শতাধিক পরিবার বসবাস করে। নদীর তীরবর্তীতে বসবাস করায় প্রতিবছর বর্ষায় তাদের বসবাসের একমাত্র বাসস্থানটুকুও নদীর গর্ভে হারিয়ে যায়। বর্ষা আসতে না আসতেই এ বছরেও শুরু হয়েছে নদী ভাঙ্গন। গত কয়েকদিনের বৃর্ষ্টিতে রুইফি মারমা ও সোনাদিয়া মারমার বসত ঘর ভেঙ্গে যায়। বর্তমানে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এলাকাবাসীর পক্ষে নুরুল আমিন নুরু ও ব্যবসায়ী আবদুর রহিম জানান, গত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে নদী ভাঙ্গন রোধে পাথর দিয়ে কিছু বাধ দেয়া ও নদী পারাপারের জন্যে ব্রীজ করলেও এ সরকারের সাড়ে চার বছরে কোন কাজ করা হয়নি। তারা সরকারের কাছে দাবী করেন, আর বিলম্ব না করে দ্রূত দ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় প্রকল্প গ্রহন করে এই চেঙ্গীর চারপাশে বাধঁ দিয়ে ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করা দরকার। নচেৎ কালক্রমে নিরিহ অনেকেই বসবাসের শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে বসবে।
খাগড়াছড়ি পৌর সভার মেয়র মো: রফিকুল আলম জানান, চেঙ্গী নদী গঞ্জপাড়া গ্রামবাসির জন্যে অভিশাপ স্বরুপ । তিনি অবিলম্বে এ ভাঙ্গন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রসাশক মাসুদ করিম জানান, নদীর তীরবর্তীতে বসবাসকারী এলাকায় পরিদর্শন করা হবে। সেখানের বাস্তব সমস্যা নির্নয় করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যে সরকারের কাছে চিঠি লিখবেন।
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: বছর ঘুরে আবারো এলো বর্ষা, এ যেন ভিটেমাটি ছিনিয়ে নেওযার
ঋতু। এ ঋতুর আগমনকে ভালো করে বরণ করে নিতে পারেনি চেঙ্গী নদীর তীরবর্তিতে
বসবাসকারী শতশত নিরীহ পরিবার। মাথা গুজার একমাত্র অবলম্বন ভিটেমাটিটুকু হারানোর
আশঙ্কায় উদ্বেগ, উৎকন্ঠায়
দিন কাটাচ্ছেন খাগড়াছড়ি শহরের চেঙ্গী নদীর তীরবর্তীতে বসবাসকারী গঞ্জপাড়া
গ্রামের শত শত পরিবার। প্রতিবছরেই নদী ভাঙ্গনের কারনে নিঃস্ব হয়ে যাচ্ছে নদীর
তীরবর্তি বসকারীরা। এবছরেও বর্ষার শুরুতে ভাঙ্গন শুরু হয়েছে।
এ ভাঙ্গন রোধে এলাকাবাসী মানববন্ধন ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে ষ্মারকলিপি প্রদানসহ নানা কর্মসূচী পালন করে আসলেও কোন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছেনা।
খাগড়াছড়ি পৌর শহরের মাঝ দিয়ে প্রবাহিত খরস্রোত চেঙ্গী নদীর ভাঙ্গনে প্রতি বছর গঞ্জপাড়া গ্রামের শত শত একর ফসলের জমি ও বসতভিটা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। গত সপ্তাহের বৃষ্টিতে নদীর তীরে বসবাসকারী রুইফি মারাম ও সেনাদিবি মারমার ঘর ভেংগে যায়। বর্তমানে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ব্রীজ ও স্কুলসহ শতাধিক বসত বাড়ী। সদর উপজেলার গোলাবাড়ী মৌজার গঞ্জপাড়া গ্রামটি প্রায় গত ৩০ বছর ধরে ভাঙ্গছে। ইতিমধ্যে চেঙ্গী নদীর ভাঙ্গনের কবলে পড়ে এই গ্রামের প্রায় ৪শতাধিক পরিবারের বসত বাড়ী ও এক হাজার কানি ফসলের জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, চেঞ্জী নদীর তীরবর্তীতে গঞ্জপাড়া গ্রামের প্রায় ৪শতাধিক পরিবার বসবাস করে। নদীর তীরবর্তীতে বসবাস করায় প্রতিবছর বর্ষায় তাদের বসবাসের একমাত্র বাসস্থানটুকুও নদীর গর্ভে হারিয়ে যায়। বর্ষা আসতে না আসতেই এ বছরেও শুরু হয়েছে নদী ভাঙ্গন। গত কয়েকদিনের বৃর্ষ্টিতে রুইফি মারমা ও সোনাদিয়া মারমার বসত ঘর ভেঙ্গে যায়। বর্তমানে তারা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এলাকাবাসীর পক্ষে নুরুল আমিন নুরু ও ব্যবসায়ী আবদুর রহিম জানান, গত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে নদী ভাঙ্গন রোধে পাথর দিয়ে কিছু বাধ দেয়া ও নদী পারাপারের জন্যে ব্রীজ করলেও এ সরকারের সাড়ে চার বছরে কোন কাজ করা হয়নি। তারা সরকারের কাছে দাবী করেন, আর বিলম্ব না করে দ্রূত দ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় প্রকল্প গ্রহন করে এই চেঙ্গীর চারপাশে বাধঁ দিয়ে ভাঙ্গনের হাত থেকে রক্ষা করা দরকার। নচেৎ কালক্রমে নিরিহ অনেকেই বসবাসের শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে বসবে।
খাগড়াছড়ি পৌর সভার মেয়র মো: রফিকুল আলম জানান, চেঙ্গী নদী গঞ্জপাড়া গ্রামবাসির জন্যে অভিশাপ স্বরুপ । তিনি অবিলম্বে এ ভাঙ্গন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের প্রধানমন্ত্রী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
খাগড়াছড়ি জেলা প্রসাশক মাসুদ করিম জানান, নদীর তীরবর্তীতে বসবাসকারী এলাকায় পরিদর্শন করা হবে। সেখানের বাস্তব সমস্যা নির্নয় করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্যে সরকারের কাছে চিঠি লিখবেন।