সিএইচটি নিউজ বাংলা, ২০ মে ২০১৩, সোমবার
ডেস্ক রিপোর্ট : সারা দেশে সভা-সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে
সরকারের শীর্ষ দুই মন্ত্রীর বক্তব্যের পর দিনভর আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে রাতে স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে- সাধারণ সভা-সমাবেশ করার ব্যাপারে কোনো আপত্তি
নেই।
গতকাল রবিবার রাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
গতরাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়, “স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের প্রয়োজনীয় স্পষ্টকরণের লক্ষ্যে জানানো যাচ্ছে যে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেছেন, যে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতিতে যদি কোনো রাজনৈতিক দল এমন কোনো কর্মসূচি দেয় যাতে জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি, নিরাপত্তাহীনতা কিংবা নাশকতার আশঙ্কা থাকে বা সেরূপ লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়, তবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার স্বার্থে সে সব দলের সভা-সমাবেশের কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেবে না সরকার।”
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, “ তিনি তার বক্তব্যে ব্যাখ্যা সহকারে বলেছেন যে, সাধারণ সভা-সমাবেশ করার ব্যাপারে কোনো আপত্তি নেই। এটা কোনো নিষেধাজ্ঞা নয় বরং জনগণের জানমাল রক্ষার্থে পূর্বসতর্কীকরণ ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তির কোনো অবকাশ নেই”।
এর আগে গতকাল সকালে চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলায় নতুন জোরারগঞ্জ থানা উদ্বোধনের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দিন খান আলমগীর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য এক মাস সভা-সমাবেশ বন্ধ থাকবে। সরকার দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় বদ্ধপরিকর।
‘দেশে বিভিন্ন সংগঠন গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ নিয়ে সভা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে’ মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, এগুলো বন্ধ করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেও একই ধরনের কথা বলেন।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, “এটি শুধু বিরোধীদলের জন্য নয়, সরকারি দলের জন্যও প্রযোজ্য।”
আগামী এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন কিনা- জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, “সব সময় সাংবিধানিক অধিকার বাস্তবায়ন হয় না। সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাবে মৃত্যুর হার বেশি না হলেও অনেক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। সেখানে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য দেশে একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি প্রয়োজন। এ জন্য এক মাস সভা-সমাবেশ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।”
গতকাল রবিবার রাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আরিফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
গতরাতে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়, “স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেওয়া বক্তব্যের প্রয়োজনীয় স্পষ্টকরণের লক্ষ্যে জানানো যাচ্ছে যে, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তব্যে বলেছেন, যে ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী পরিস্থিতিতে যদি কোনো রাজনৈতিক দল এমন কোনো কর্মসূচি দেয় যাতে জনগণের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি, নিরাপত্তাহীনতা কিংবা নাশকতার আশঙ্কা থাকে বা সেরূপ লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়, তবে দেশের আইন-শৃঙ্খলা সমুন্নত রাখার স্বার্থে সে সব দলের সভা-সমাবেশের কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেবে না সরকার।”
বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করা হয়, “ তিনি তার বক্তব্যে ব্যাখ্যা সহকারে বলেছেন যে, সাধারণ সভা-সমাবেশ করার ব্যাপারে কোনো আপত্তি নেই। এটা কোনো নিষেধাজ্ঞা নয় বরং জনগণের জানমাল রক্ষার্থে পূর্বসতর্কীকরণ ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে বিভ্রান্তির কোনো অবকাশ নেই”।
এর আগে গতকাল সকালে চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলায় নতুন জোরারগঞ্জ থানা উদ্বোধনের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দিন খান আলমগীর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য এক মাস সভা-সমাবেশ বন্ধ থাকবে। সরকার দেশের মানুষের জানমাল রক্ষায় বদ্ধপরিকর।
‘দেশে বিভিন্ন সংগঠন গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ নিয়ে সভা সমাবেশের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে’ মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, এগুলো বন্ধ করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে, আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবেও একই ধরনের কথা বলেন।
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বলেন, “এটি শুধু বিরোধীদলের জন্য নয়, সরকারি দলের জন্যও প্রযোজ্য।”
আগামী এক মাস সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ সাংবিধানিক অধিকার লঙ্ঘন কিনা- জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, “সব সময় সাংবিধানিক অধিকার বাস্তবায়ন হয় না। সাম্প্রতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাবে মৃত্যুর হার বেশি না হলেও অনেক বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। সেখানে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য দেশে একটি স্বাভাবিক পরিস্থিতি প্রয়োজন। এ জন্য এক মাস সভা-সমাবেশ করতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।”