সিএইচটি নিউজ বাংলা, ৫ এপ্রিল ২০১৩, শুক্রবার
সংগঠনের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখা আজ ৫ এপ্রিল শুক্রবার নগরীতে এক যুব র্যলী বের করে। সকালে নিউমার্কেট এলাকার দোস্ত বিল্ডিঙ এলাকা থেকে র্যালী শুরু হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে এক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। “পার্বত্য চট্টগ্রামের যুব সমাজের অগ্রণী সংগঠন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের পতাকাতলে সমবেত হোন” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এই র্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি সুমন চাকমা। এতে বক্তব্য রাখেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি সুকৃতি চাকমা, পিসিপি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক সিমন চাকমা, হিল উইমেন্স ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রীনা দেওয়ান, গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক বিজয় চাকমা।
সমাবেশে বক্তাগণ বলেন, যেকোন নিপীড়িত জাতি বা জনগণের মুক্তির জন্য যুব সমাজকেই অগ্রগামী ভূমিকা নিতে হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের লড়াই সংগ্রামের প্রথম থেকেই যুব সমাজ আপোষহীনভাবে লড়াইয়ের ময়দানে ছিলো। গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম গঠন হবার পর থেকে পার্বত্য যুব সমাজ আরো বেশী শক্তি ও সাহস নিয়ে আজ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে। যুব সমাজকে লড়াইয়ের ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রেখে আরো বেশী সংগ্রামী ভুমিকা নিয়ে আগামীতে ভুমিকা রাখতে হবে বলে নেতৃবৃন্দ সমাবেশ থেকে যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এখনো সেনাশাসন চলছে, এখনো নিপীড়ন-নির্যাতন-বৈষম্য ও জুম্ম জনগণকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। শাসকচক্র পার্বত্য জুম্ম জনগণের সংগ্রামী ও প্রতিবাদী চেতনা সমূলে বিনাশের জন্য নানাধরণের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। নেশাদ্রব্যের অবাধ ব্যবহারে সুযোগ করে দিয়ে যুব সমাজকে ধ্বংস করার চক্রান্ত চলছে। যুব সমাজ যাতে প্রতিবাদী না হয় তার জন্য চলছে নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত। সামাজিক-সাংস্কৃতিকভাবে যুব সমাজকে অধঃপাতে নেবার প্রচেষ্টাও আজ অব্যাহত। জাতিগত চেতনা যাতে ভোঁতা হয়ে যায় তার জন্য শাসকচক্র সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
সংগঠনের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখা আজ ৫ এপ্রিল শুক্রবার নগরীতে এক যুব র্যলী বের করে। সকালে নিউমার্কেট এলাকার দোস্ত বিল্ডিঙ এলাকা থেকে র্যালী শুরু হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে এক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। “পার্বত্য চট্টগ্রামের যুব সমাজের অগ্রণী সংগঠন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের পতাকাতলে সমবেত হোন” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এই র্যালী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি সুমন চাকমা। এতে বক্তব্য রাখেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সভাপতি সুকৃতি চাকমা, পিসিপি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক সিমন চাকমা, হিল উইমেন্স ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক রীনা দেওয়ান, গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক বিজয় চাকমা।
সমাবেশে বক্তাগণ বলেন, যেকোন নিপীড়িত জাতি বা জনগণের মুক্তির জন্য যুব সমাজকেই অগ্রগামী ভূমিকা নিতে হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের লড়াই সংগ্রামের প্রথম থেকেই যুব সমাজ আপোষহীনভাবে লড়াইয়ের ময়দানে ছিলো। গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম গঠন হবার পর থেকে পার্বত্য যুব সমাজ আরো বেশী শক্তি ও সাহস নিয়ে আজ লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে। যুব সমাজকে লড়াইয়ের ধারাবাহিকতা অক্ষুন্ন রেখে আরো বেশী সংগ্রামী ভুমিকা নিয়ে আগামীতে ভুমিকা রাখতে হবে বলে নেতৃবৃন্দ সমাবেশ থেকে যুব সমাজের প্রতি আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে এখনো সেনাশাসন চলছে, এখনো নিপীড়ন-নির্যাতন-বৈষম্য ও জুম্ম জনগণকে ধ্বংসের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে। শাসকচক্র পার্বত্য জুম্ম জনগণের সংগ্রামী ও প্রতিবাদী চেতনা সমূলে বিনাশের জন্য নানাধরণের ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। নেশাদ্রব্যের অবাধ ব্যবহারে সুযোগ করে দিয়ে যুব সমাজকে ধ্বংস করার চক্রান্ত চলছে। যুব সমাজ যাতে প্রতিবাদী না হয় তার জন্য চলছে নানা ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত। সামাজিক-সাংস্কৃতিকভাবে যুব সমাজকে অধঃপাতে নেবার প্রচেষ্টাও আজ অব্যাহত। জাতিগত চেতনা যাতে ভোঁতা হয়ে যায় তার জন্য শাসকচক্র সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।
এই সকল ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত
মোকাবেলা যুব ফোরামকে আরো সক্রিয় ও সাহসী হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার কাজ করে যেতে
হবে বলে নেতৃবৃন্দ সমাবেশ থেকে আহ্বান জানান। নেতৃবৃন্দ পার্বত্য যুব সমাজকে যুব ফোরামের
পতাকাতলে সমবেত হয়ে পূর্ণস্বায়ত্তশাসনের সংগ্রাম জোরদার করাও আহ্বান জানান।